চাঁদের জোৎস্নাকোষে অবিভক্ত হলদে মলাট
বেগুনী ক্যানভাসে জাফরানি আঁচড়
আকাশ ঝুরিধরা বটের নিচে গ্রহমাখা পাখিটি।
সমস্ত চোখের ক্ষরণে দামি মাসকারা লাগানো জল মোহনার দুয়ারে কালো প্যান্ট পরা লোকটির ঘামশিরা গালে।
যেভাবে শালিক পাখিটি নিপা আচ্ছন্ন হয়ে উড়ে ছিল যুক্তিকাটা ঘুড়ি সুতোয়
ঠিক তেমনই খাটের বাজুতে অক্লান্ত পরিশ্রমী স্নানবেলা ঝুলে থাকে আত্মা আর যৌবনের অন্তর্মুখী সংজননে।
নিম্বাসও একটি প্রজাতি
আকাশ হারিয়ে ফুল তোলে দুটি ভ্রুর মাঝে
এক চিলতে সিঁদুর
পায়ে জ্বলজ্বলে পাপড়ির গোলাপি জলরেণু
অথচ আমি পাশে পাকা পথে মহুয়া কুড়াই
হাঁস আঁকি বাতাসে পালকের ভাষায়
জলময় পুকুরের ঢেউ চালানো
বয়ঃকিশোর জুড়ে ক্ষয় হওয়া যুবক...
সরগম
সা
তোমার গাছের তলায় উলম্ব আলো
গাল ভরা সাদা শব্দ শিখেছে
রে
ছিনিয়ে নিয়েছে কালো কুকুর দুটি প্রেমের ভাষায় কনক্রিট রাস্তা
বে নি আ স হ ক লা আঁকা বৃষ্টি
গা
আমার পিছনের কমলা ছায়া নিয়ে আসে লুবদ্ধক সমগ্র
আকাশ সাজানো খয়েরি প্রচ্ছদ
মা
নদীর নাম লেখা বালি তুলি আঙুলের ফাঁকে
তবুও বিড়াবতির চর রজস্বলা হয়নি
পা
জমা হয় আদর্শলিপির বর্ণমালা হলদে মলাটে কৃষ্ণকলি পড়ে
সজীবতা নামে সবুজ জুতো পায়ে
ধা
তোমাকে পরিচয় করাবো বাতাসের গন্ধ লাগা ফুলদানিতে
উদ্বায়ী জলতরঙ্গ পিয়ানো রাঙায়
নি (কোমল)
অসংখ্য নিমফল জন্মনেয় খোলসের আ-কার ছেড়ে
মহুয়ার ম ম ভরা যৌবন মাখো তুমি...
সা(তারা)
আমি তুমি রাস্তা কেড়ে নেওয়া
গন্ধ তারা সা টিপে গলা মেলায়
তানপুরা
মধ্যমায় তোমারই গোলাপি অবয়ব...
No comments:
Post a Comment