শান্তি নেই
একেকটি মানুষের একেকটি গন্ধ। চেনা দায় ‘সামাজিক হিউমাস’ ।
রাস্তায় হাঁটে নিজস্বতার ছন্দ। সুযোগে লাল কিংবা নীল লিটমাস।
রক্ত ঝরছে খবরের পাতায়, কোথাও বা ধর্মের জিন
অফিসের পদগুলি ফাঁকা,তবুও শোধ বাকি যোনি-ঋন?
কালোটাকার ভোকাট্টা। পামরি আর মাজরাতে খেয়ে নিলে দেশ
কিছুজন খুঁজবে, লাটাই। আমার সবুজ নাকি গেরুয়া বেশ।
আতঙ্কে নামে দিন, ঘনায় রাত। ধর্মের সাথে ভোটের মিথোজীবীতা
রাস্তায় গন্ধ শুঁকি ভয়ের। আমার তাকে যে রয়েছে বাইবেল আর গীতা।
ভয়ের প্রহর প্রতীক্ষায়। কখন যে নামবে খাঁড়া ভোজালি কিংবা চপারের
তারপরে ও রাজনীতি হবে, নিশ্চিত তা
দেহের কিছুটা কবরেই যাবে, বাকিটার চিতা।
সাধক
ইতিহাস যে পথ দিয়ে গেছে
কেউ ঈশ্বরীয় দ্যুতিতে, কেউবা বিদ্যুৎ ঝলকে
কেউ বা ঘোড়ার পিঠে মহাশূন্যের পথে
রিফু কর্মের আবার প্রস্তুতি
পরিত্যক্ত বালিশ বিতৃষ্ণায় ঝগড়া শানালে
পাতা খসে, ক্ষনিকের আশ্বাসে আবার জোড়ার প্রস্তুতি
সময়ের অনুগত হয়ে
কৃচ্ছব্রতী তাপস রিফু করে ছেঁড়া মনের
গভীর এক্রোপলিস থেকে ভেসে আসে
শব্দের মত ঠাসা বুনন।
No comments:
Post a Comment